হাই-প্রেশার নিয়ন্ত্রের ম্যাজিকের মতো কাজ করে বিটরুট পাওডার, যদি এখনো না খেয়ে থাকেন তবে এখনি ট্রাই করে দেখুন।
যাদের ফ্যাটি লিভারের সমস্যা আছে তারা নিয়মিত বিটরুট খেলে এই সমস্যা সমাধান হবে, সেক্ষেত্রে দেশি বিটরুট বেশি কার্যকরী। আমদানিকৃত পাওডারের চেয়ে দেশি বিটরুট পাওডারের কার্যকারীতা কয়েকগুণ বেশি।
রক্ত কণিকার হিমোগ্লোবিন বাড়িয়ে দেয় ফলে পেশি শিথিল হয়, ধমনী নরম ও প্রসারিত হয় যার কারণে উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক, হৃদরোগ, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য গ্যাষ্ট্রিকের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
বিটরুটে বিটাসায়ানিন থাকে যা শরীরে ক্যানসার প্রতিরোধ করে। বিশেষ করে ইউরিনারি ব্লাডার ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে যাহায্য করে
বিট হচ্ছে গুড সোর্স অফ প্রোবায়োটিক যা আপনার খাদ্য হজমে সহায়তা করে।
সর্বনিম্ন ১ জনের জন্য (২ মাসের কোর্সের প্রাইস)
স্বামী/স্ত্রী ২ জন নিয়মিত খেলে ২ মাস হবে]
ডেলিভারী চার্জ ও ফ্রী, [৪ জন নিয়মিত খেলে ২ মাস হবে]