স্পিরুলিনা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে, যা ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণায় পাওয়া গেছে যে স্পিরুলিনা গ্রহণ করলে খালি পেটে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়।
হৃদরোগ প্রতিরোধে
উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা উভয়ই হৃদরোগের সাথে যুক্ত। ২০১৮ সালের পর্যালোচনায় দেখা যায় যে স্পিরুলিনা হৃদরোগের মতো দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহজনিত রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। এটি রক্তচাপ, গ্লুকোজের মাত্রা এবং লিপিড স্তরের উপর প্রভাবের কারণে হতে পারে।
রক্তচাপ কমাতে
কোলেস্টেরল কমানোর পাশাপাশি, স্পিরুলিনা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে। ২০১৬ সালের একটি ছোট আকারের গবেষণায় দেখা গেছে যে ৩ মাস ধরে নিয়মিত স্পিরুলিনা গ্রহণ করা অতিরিক্ত ওজন এবং উচ্চ রক্তচাপযুক্ত ব্যক্তিদের রক্তচাপ হ্রাস করে।
গর্ভাবস্থায়
গবেষণায় দেখা গেছে যে, স্পিরুলিনা সম্পূরক, গর্ভবতী মহিলাদের শেষ ট্রাইমেস্টারে হিমোগ্লোবিনেমিয়া উন্নতিতে আয়রন এবং ফলিক অ্যাসিডের সাপ্লিমেন্টের চেয়ে বেশি কার্যকর এবং রক্তাল্পতা প্রতিরোধে ভূমিকা পালন করে।
অপুষ্টি ও সাধারণ দুর্বলতা দূর করেঃ
নিয়মিত স্পিরিলুনা খেলে শরীরের পুষ্টি ঘাটতি পুরণ করে শরীরের দূর্বলতা দূর করে শরীরকে করে শক্তিশালী। যার কারণে এটি অ্যাথলেটিকদের কাছেও খুবই জনপ্রিয়।
হৃদরোগ প্রতিরোধে
উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা উভয়ই হৃদরোগের সাথে যুক্ত। ২০১৮ সালের পর্যালোচনায় দেখা যায় যে স্পিরুলিনা হৃদরোগের মতো দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহজনিত রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। এটি রক্তচাপ, গ্লুকোজের মাত্রা এবং লিপিড স্তরের উপর প্রভাবের কারণে হতে পারে।
চোখের সুস্থতায়
স্পিরুলিনায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন। শরীর বিটা ক্যারোটিনকে ভিটামিন এ-তে রূপান্তরিত করে, যা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ওজন কমাতে
২০২০ সালের পর্যালোচনা উপসংহারে এসেছে যে খাদ্যে স্পিরুলিনা অন্তর্ভুক্ত করলে যা কমাতে সাহায্য করতে পারে:
বডি মাস ইনডেক্স (BMI), শরীরের চর্বি,কোমরের পরিধি ক্ষুধ,রক্তের লিপিড